তড়িৎ পরিবাহিতা ও তড়িৎ বিশ্লেষণ

ডিসেম্বর ২৮, ২০২০

 



তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতার উপর নির্ভর করে পদার্থকে প্রধানত ৩টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-

১. সুপরিবাহী

২. কুপরিবাহী

৩. অপরিবাহী

 

তড়িৎ পরিবহনের পদ্ধতির উপর নির্ভর করে তড়িৎ পরিবাহীকে প্রধানত ২টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-

১. ইলেক্ট্রনীয় বা ধাতব পরিবাহী (তড়িৎ অবিশ্লেষ্য)

২. ইলেক্ট্রোলাইটিক বা তড়িৎ বিশ্লেষ্য পরিবাহী

 

যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে, তারা বিদ্যুৎ পরিবাহী। যেমন- লোহা, তামা, পারদ, রূপা, সোনা ইত্যাদি ধাতু এবং গলিত লবণ বা এসিড, ক্ষার ও লবণের দ্রবণ।

যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে না, তারা বিদ্যুৎ অপরিবাহী। যেমন- কাঁচ, কাঠ, রাবার, চিনি, গন্ধক, পেট্রোল, তারপিন তেল, ইত্যাদি

সকল আয়নিক যৌগ এবং কিছু পোলার সমযোজী যৌগ গলিত অবস্থায় ও দ্রবণে তড়িৎ বিশ্লেষ্য; যেমন- সোডিয়াম ক্লোরাইড